শওকত আলম, কক্সবাজার। 

কক্সবাজার ঈদগাঁও উপজেলার আওতাধীন ঈদগাঁও ৭ নং ওয়ার্ড দরগাহ পাড়া থেকে  ২৪ জানুয়ারি  রাত ৮ ঘটিকার সময় মাদ্রাসা আলী বিন আবি তালিব (রা:) পিছনে ইউনুছ সওদাগরের দোকানের সামনে রোহিঙ্গা ফায়সাল ও তার ভাই সহ সহযোগি ৮/৯ জন এসে রেমিট্যান্স যোদ্ধা  পারভেজকে হত্যার উদ্দেশ্যে চুরি, লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং দোকান পাঠ হামলা, লুঠপাট ও ভাঙচুর করে পালিয়ে যায়, দোকানের মালিক পক্ষ ইউনুছ সওদাগর এবং তার স্ত্রীক সহ রেমিট্যান্স যোদ্ধা শওকতকে আঘাত করে পালিয়ে যাওয়ার সময় রোহিঙ্গা ফায়সাল ও তার ভাই রাসেলকে ঘটনা স্থল থেকে আটক করতে সক্ষম হয় জনতা, তাৎক্ষণিক ঈদগাঁও থানা পুলিশকে খবর দিলে তাৎক্ষণিক দিলে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রোহিঙ্গা ফায়সাল ও তার ভাইকে থানা পুলিশের হেফাজতে নিয়ে আসেন, থানা পুলিশ জানান কোন অপরাধীকে ছাড় নেই সবাইক আইনের আওতায় আনা হবে, আহত লোকজন কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে, এই বিষয়ে ঈদগাঁও থানায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে, ঈদগাঁও ৭ নং ওয়ার্ডে মাদক থেকে শুরু করে প্রতিদিন রোহিঙ্গা যুবক নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে, এই বিষয়ে ঈদগাঁও ৭ নং ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান অব্যাহত রাখার জন্য জেলা পুলিশ সুপার মহোদয়, সদর সার্কেল ও ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জের হস্তক্ষেপ একান্ত ভাবে প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল, অন্যথায় মাদক, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি, চিনতাই, স্কুল কলেজে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদেরকে ইভটিজিং সহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে অপরাধীরা দ্বিধাবোধ করে না।